দিন জুড়ে প্রচুর লোক এবং ইভেন্ট আমাদের প্রভাবিত করে। তাদের মধ্যে কেউ নজর কাড়েন না, অন্যরা ইতিবাচক আবেগ সৃষ্টি করে, তবে এখনও অন্যরা স্নায়ুতন্ত্র থেকে অতিরিক্ত প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে, যা বিরক্তির আকারে নিজেকে প্রকাশ করে। আপনার আবেগগুলি পরিচালনা করতে এবং আপনি এই পরিস্থিতিতে নিজেকে কীভাবে সাহায্য করতে পারেন এবং বিরক্তিকর হওয়া বন্ধ করতে হবে তা অবশ্যই আপনাকে জানাতে হবে।
আপনার দরকার হবে
ইতিবাচক মনোভাব, যোগাযোগ মনোবিজ্ঞানের বুনিয়াদি জ্ঞান, ভেষজ চা, স্নানের ফেনা।
নির্দেশিকা ম্যানুয়াল
1
আপনি যখন মনে করেন যে আপনি নিজের মেজাজ হারাতে শুরু করছেন, তখন গভীর নিঃশ্বাস নিন এবং দশকে গণনা করুন। নেতিবাচক আবেগের কবলে পড়ার দরকার নেই! এই সময়ে, ইতিবাচক কিছুতে স্যুইচ করা ভাল। আপনার পেশা বা সেটিংটি পরিবর্তন করুন, কমপক্ষে অল্প সময়ের জন্য। অন্য ঘরে বা রাস্তায় যান। সম্ভবত এইভাবে আপনি উদ্দীপকটির উপর আপনার প্রভাবকে থামাতে সক্ষম হবেন এবং আপনি যে পরিস্থিতিটি নেতিবাচক আবেগগুলির কারণ হয়েছিলেন তা শান্তভাবে ভাবতে পারেন।
2
যদি আপনি এখনও নেতিবাচক আবেগের দ্বারা আধিপত্য বজায় থাকেন তবে একটি শান্ত এবং ভারসাম্যপূর্ণ ব্যক্তির সাহায্য নেওয়ার চেষ্টা করুন। আপনার সমস্যা সম্পর্কে আমাদের বলুন এবং পরামর্শ জিজ্ঞাসা করুন। এমন পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে কথা বলা যা আপনাকে জ্বালা করে তোলে, আপনি এটিকে পাশ থেকে দেখতে পারেন এবং সম্ভবত বাইরে থেকে সহায়তা না করে সমাধান করার উপায়গুলি দেখতে পারেন the
3
যদি আপনার নিজের ক্রিয়াকলাপ বা তার পরিণতিগুলি যদি অসন্তুষ্টির কারণ হয়ে থাকে তবে শান্তভাবে বিশ্লেষণ করুন এটি কী কারণে ঘটেছে। লোকেদের ভুল হওয়ার প্রবণতাটি স্বীকার করুন। এই সমস্যার প্রতি মনোনিবেশ করুন যে আপনি সমস্যার কারণ দেখতে সক্ষম হয়েছিলেন, যার অর্থ এটি সফল হবে এবং এটি নির্মূল করবে।
4
অন্যের উপর অতিরিক্ত চাহিদা রাখবেন না। খুব প্রায়শই, অন্যান্য ব্যক্তিদের সম্পর্কে অতিরঞ্জিত প্রত্যাশাগুলি জ্বালা সৃষ্টি করে। এক্ষেত্রে সমালোচনা ছেড়ে দিন। এটি পরিস্থিতি আপনার পক্ষে পরিবর্তন করতে সহায়তা করবে না, তবে কেবল নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করবে। অন্যের যোগ্যতাগুলিতে মনোনিবেশ করার চেষ্টা করুন এবং ত্রুটিগুলিকে অতিরিক্ত গুরুত্ব দেবেন না।
5
জমে থাকা জ্বালা থেকে দ্রুত মুক্তি পেতে আপনাকে যে কোনও জায়গায় শান্ত পরিবেশ তৈরি করতে হবে তা শিখতে হবে। এটি করার জন্য, আপনি ক্রিয়াগুলির একটি নির্দিষ্ট দৃশ্যের বিকাশ করতে পারেন, যার পুনরাবৃত্তি আপনার মানসিক শান্তি ফিরিয়ে আনতে পারে। এটি একটি পৃথক ক্রমে প্রবেশ করা যেতে পারে: একটি উষ্ণ স্নান গ্রহণ, প্রশান্ত সংগীত শুনতে, উষ্ণ ভেষজ চা, বিভিন্ন শিথিলকরণ কৌশল ব্যবহার করে।
6
তবে দীর্ঘমেয়াদে শরীরে বিরক্তির ক্ষতিকারক প্রভাব উপেক্ষা করার জন্য, আপনি খেলাধুলা, অঙ্কন, দীর্ঘ পদচারণা, পড়া, সিনেমা দেখা এবং অবশ্যই একটি ভাল বিশ্রাম ব্যবহার করতে পারেন। এটা প্রকৃতির সাথে যোগাযোগ করা ভাল যদি। এই সমস্ত ক্রিয়াকলাপ আপনাকে একটি সক্রিয় জীবন অবস্থান নিতে এবং আপনার চারপাশের বিশ্বকে ইতিবাচকভাবে দেখতে বাধ্য করবে। এবং ইতিবাচক চিন্তায় জ্বালা হওয়ার কোনও জায়গা নেই!
মনোযোগ দিন
বিরক্তিকরতা প্রায়ই আচরণ, রাগ এবং এমনকি আগ্রাসনের উপর নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যাওয়ার আকারে নিজেকে প্রকাশ করে। শারীরিক স্তরে, এটি হার্টের হার বৃদ্ধি, রক্তচাপ বৃদ্ধি দ্বারা চিহ্নিত করা হয়। এই অবস্থা শরীরের জন্য আদর্শ নয় এবং ঘন ঘন পুনরাবৃত্তি করা গুরুতর চাপ সৃষ্টি করতে পারে এবং হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক ইত্যাদির মতো মারাত্মক রোগও হতে পারে can