কখনও কখনও যোগাযোগ কিছু লোকের পক্ষে খুব কঠিন হয়: তাদের পক্ষে কথোপকথনের সাথে যোগাযোগ করা, তাকে বোঝা এবং তাদের দৃষ্টিভঙ্গি রক্ষা করা কঠিন হয়। এই পরিস্থিতি সংশোধন করার জন্য কী করা যেতে পারে?
প্রথমে হাসি। একটি হাসি একজন ব্যক্তির মুখকে আরও বন্ধুত্বপূর্ণ এবং উন্মুক্ত করে দেয়, রূপান্তর করে। এটি কথোপকথনকে শান্ত করে এবং নিঃসন্দেহে তিনি আপনার সাথে অত্যন্ত আত্মবিশ্বাসের সাথে আচরণ করবেন।
দ্বিতীয়ত, কথা বলার সময় কঠোর অঙ্গভঙ্গি ব্যবহার করবেন না, কারণ এই ধরনের আচরণ কোনও ব্যক্তিকে ভয় দেখাতে পারে এবং তাকে আপনার বিরুদ্ধে দাঁড় করায়। একই কারণে, আপনি বদ্ধ পোজ ব্যবহার করতে পারবেন না, উদাহরণস্বরূপ, বুকে অস্ত্রগুলি অতিক্রম করা।
তৃতীয়ত, আপনি যদি কোনও ব্যক্তির মর্যাদার aboveর্ধ্বে থাকেন তবে কখনও কখনও অপরিহার্য সুরটি ব্যবহার করবেন না। এই জাতীয় বক্তৃতা অবশ্যই যোগাযোগের সাথে হস্তক্ষেপ করবে এবং আপনার কথোপকথক আপনাকে এমন অহঙ্কারী ব্যক্তি হিসাবে স্মরণ করবে যার সাথে কোনও সুরেলা সম্পর্ক গড়ে তোলা অসম্ভব, সে হোক বন্ধুত্ব, ভালবাসা বা কোনও বস-অধীনস্থ সম্পর্ক।
চতুর্থত, আপনার বক্তৃতায় পরজীবী শব্দ ব্যবহার না করার চেষ্টা করুন। তারা কথোপকথনের আলোচনার বিষয়ে দৃষ্টি নিবদ্ধ করা থেকে কথককে বাধা দেয়, যা বেশ যুক্তিযুক্তভাবে যুক্তিসঙ্গত জ্বালা এবং ভবিষ্যতে সংঘাতের দিকে নিয়ে যেতে পারে।
পঞ্চম, খোলা থাকুন। স্বাচ্ছন্দ্য ও শান্তভাবে নিজের চিন্তাকে এমনভাবে প্রকাশ করুন যেন আপনি কোনও ব্যক্তিকে পুরো জীবন চেনেন। সমস্ত জটিল সম্পর্কে ভুলে যান। এমনকি কিছু ভুল হয়ে গেলেও একজন ব্যক্তি ঠিক পাঁচ মিনিটের জন্য এটি মনে রাখবেন, তবে তিনি আর এটি নিয়ে চিন্তা করতে আগ্রহী হবেন না।
ষষ্ঠত, কথা বলার সময় সর্বদা চোখের যোগাযোগ করুন। এই অঙ্গভঙ্গিটি প্রায়শই কথোপকথককে বলে যে আপনি এই বিষয়ে দক্ষ।
সপ্তম, আপনি যদি কোনও ব্যক্তির সাথে যোগাযোগ স্থাপন করতে চান তবে নিশ্চিত হন যে আপনার পায়ের মোজা সর্বদা তাঁর দিকে তাকিয়ে থাকে। এই ধরনের একটি অ-মৌখিক অঙ্গভঙ্গি কথোপকথককে বলে যে আপনি এই মুহুর্তে বা আরও সঠিকভাবে বলতে চান যে আপনার সাথে তাঁর কথোপকথনের প্রয়োজন।
সুতরাং, বক্তৃতার উপযুক্ত ব্যবহার এবং অ-মৌখিক অঙ্গভঙ্গি আপনাকে বিভিন্ন ব্যক্তির সাথে যোগাযোগের ক্ষেত্রে সাফল্য অর্জন করতে দেয়। এবং যেমনটি আপনি জানেন, লোকের অবস্থান এবং বিশ্বাস সকল দরজার মূল বিষয়: কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতি দেওয়া, দুর্দান্ত পরীক্ষার গ্রেডে এবং পারিবারিক সুখকে।